অভ্যন্তরীণ কোন্দলের মধ্যেই গণঅধিকার পরিষদের প্রথম সম্মেলন সম্পন্ন করেছে নুরুল হক নুর ও রাশেদ খানপন্থিরা।
এতে ১৩৫ ভোট পেয়ে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছে দলটির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য সচিব ও ঢাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর। ১০৯ ভোট পেয়ে সেক্রেটারি নির্বাচিত হয়েছে আহ্বায়ক কমিটির ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক রাশেদ খান।
সোমবার (১০ জুলাই) সকাল থেকে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এই সম্মেলনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।
কাউন্সিলে মোট ভোটার ছিলেন ২১৬ জন। এরমধ্যে কেন্দ্রীয় কমিটির ভোটার ১২৬ জন। এতে সভাপতি পদে চারজন প্রার্থী ভোটে লড়েছেন। তারা হলেন- নুরুল হক নুর, নাজমুল উস সাকিব, বায়েজিদ শাহেদ এবং জাফর মাহমুদ। সাধারণ সম্পাদক পদে পাঁচজন প্রার্থী ছিলেন। তারা হলেন- রাশেদ খান, হাসান আল মামুন, মাহফুজুর রহমান খান, বিপ্লব কুমার পোদ্দার এবং জিল্লু খান।
অন্যদিকে উচ্চতর পরিষদে আট পদের বিপরীতে লড়ছেন ১৮ জন। তারা হলেন- আবু হানিফ, শাকিল উজ্জামান, হানিফ খান সজিব, ফিরজ আহমেদ, সরকার নুরে এরশাদ সিদ্দিকী, জামান আহমেদ সিদ্দিকী, শহিদুল ইসলাম ফাহিম, আনিসুর রহমান মুন্না, ওয়াহিদুল রহমান মিল্কিওয়ে, শাফায়েত হোসেন, মঞ্জুর ইসলাম, সাদ্দাম হোসেন, আব্দুস জাহের, আনিসুর রহমান মুন্না, আবদুল্লাহ আল মামুন সুজন, মিনা আল আমিন, জসিম উদ্দিন ও ফাতেমা তাসনীম।
নির্বাচিত আটজন হলেন- আবু হানিফ, শাকিল উজ্জামান, হানিফ খান সজীব, শহীদুল ইসলাম ফাহিম, ফাতেমা তাসনীম, আব্দুজ জাহের, জসিম উদ্দিন আকাশ ও সরকার নুরে এরশাদ সিদ্দিকী।
গণঅধিকার পরিষদের সদস্য সচিব নুরুল হক নুরের অনুসারীদের ঘোষিত এ কাউন্সিলে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন আহ্বায়ক রেজা কিবরিয়ার সমর্থকরা। কিন্তু শেষ সময়ে রেজা কিবরিয়ার ঘোষিত সদস্যসচিব হাসান আল মামুন সাধারণ সম্পাদক পদে প্রার্থী হন।