ঢাকা | শুক্রবার | ৫ জুলাই ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১০:৪৫ অপরাহ্ণ
ফিচারভার্চুয়াল ভিজিটিং কার্ড নিয়ে এলো মেটানজ

ভার্চুয়াল ভিজিটিং কার্ড নিয়ে এলো মেটানজ

spot_img

এবার ভার্চুয়াল ভিজিটিং কার্ড নিয়ে এলো প্রসিদ্ধ আইটি কোম্পানি মেটানজ। নাম দেওয়া হয়েছে মেটানজ ভিকার্ড (Metanoz Vcard)। বেশ কিছু ফিচার যুক্ত এই ডিজিটাল কার্ডের মাধ্যমে পৌঁছে দেয়া যাবে নিজের সকল তথ্য। যুক্ত থাকবে ড্যাশবোর্ড, ইউজার প্রোফাইল, আকর্ষণীয় ডিজাইন, মোবাইল নাম্বার, সমস্ত সোশ্যাল মিডিয়ার লিংক, বিজনেস আওয়ার্স, ইনকোয়ারি সিস্টেম, প্রো ডাক্টস আপলোড সিস্টেম, টেস্টিমোনিয়াল, ফটো এবং ভিডিও গ্যালারি, অ্যাপয়েন্টমেন্ট সিস্টেম, কাস্টম ইউআরএল, কিউআর কোডসহ আরো নানান সুযোগ সুবিধা। এছাড়াও মেটানজ ভিকার্ড থেকে ইচ্ছামতো তথ্য ডিলিট বা অ্যাড করতে পারবেন ইউজার।

ব্যবসায়িক ও ব্যক্তিগত পরিচিতির জন্য মেটানজ ভিকার্ড একটি যুগোপযোগী মাধ্যম হতে যাচ্ছে। বিশেষ করে কোন ব্যবসা বা চাকুরির ক্ষেত্রে অথবা কোন অপরিচিত ব্যাক্তি বা প্রতিষ্ঠানের কাছে নিজের পরিচিতি তুলে ধরার সহজ উপায় এখন মেটানজ ভিকার্ড। (vcard.metanoz.com) এই লিঙ্কে ক্লিক করে এখনি আপনার ভিকার্ডটি তৈরী করে নিতে পারেন

ব্যবসায়িক ও ব্যক্তিগত বিভিন্ন কাজে উন্নত বিশ্বে ভার্চুয়াল ভিজিটিং কার্ডের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। কাগজে ভিজিটিং কার্ড ছুড়ে ফেলে উন্নত বিশ্বের বিভিন্ন কোম্পানি ভার্চুয়াল কার্ডের দিকে ঝুঁকছে। কাগজে কার্ডের ঝামেলা এড়িয়ে আরো বেশি তথ্য সমৃদ্ধ ভার্চুয়াল ভিজিটিং কার্ডের মাধ্যমে গ্রাহক ও ক্লায়েন্টদের আরো বেশি সুযোগ সুবিধা দেয়া সম্ভব।

মেটানজ ভিকার্ডের সাইবার নিরাপত্তার সুরক্ষার্থে ইতিমধ্যে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে মেটানজ। একজন ইউজারের বৈধতা যাচাইয়ের জন্য সংশ্লিষ্ট ইউজারের ই-মেইল অ্যাকাউন্ট এবং ফোন নম্বর যাচাই করবে মেটানজ।

আইটি প্রতিষ্ঠান মেটানজের প্রতিষ্ঠাতা আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, “বিভিন্ন প্রফেশনে কর্মরত ব্যক্তিদের জন্য আমরা এই সেবা নিয়ে এসেছি। যার মাধ্যমে খুব দ্রুত সময়েই এবং ঝামেলাহীন তথ্যসমৃদ্ধ সেবা দেয়া সম্ভব হবে। এই সময়ে এসে সারা বিশ্বে ভার্চুয়াল কার্ডের ব্যবহার বেড়েছে। বাংলাদেশী গ্রাহকদের জন্য আমরা বাংলাদেশে এই সেবা নিয়ে আসতে পেরে ধন্য মনে করছি।

তিনি আরো বলেন, ভার্চুয়াল ভিজিটিং কার্ডধারীরা ভিজিটিং কার্ড ব্যবহারের অন্যরকম অনুভূতি পাবেন। সামান্য একটি কিউআর কোড অথবা লিংক পাঠানোর মাধ্যমে যোগাযোগের সকল ঠিকানা, ফোন নাম্বার, ফেসবুক, লিংকডইন, এক্স ও নিজের পার্সোনাল ওয়েবসাইটে ঠিকানা পাঠিয়ে দেওয়া সম্ভব মাত্র দুই সেকেন্ডে।

তিনি আরো জানান, বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এটি নতুন ধারণা হলেও আমাদের সেবাগ্রহীতারা পাবেন স্মার্ট অনুভূতি।”

spot_img

সম্পর্কিত আরো খবর

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

সর্বশেষ খবর